http://protoster.blogspot.com/

মঙ্গলবার, ২৪ জানুয়ারী, ২০১৭

গুরুত্বপূর্ন শিক্ষণীয় সাইট সমূহ!



আপনাদের সকলের সুবিদার্থে কিছু গুরুত্ত্বপূর্ণ শিক্ষণীয় সাইট এর লিংক সমূহ দেয়া হল।
ভালো লাগলে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না!
সবাই কে শিক্ষা গ্রহনের সুযোগ করে দিন।
ধন্যবাদ.

********************
ওয়েব সাইট সমূহ















ইউটিউব এর চ্যানেল সমূহ

EDU-TUBE

Onnorokom Pathshala

Khan Academy Bangla

Khan Academy English

আরো তথ্য পেতে সাথেই থাকুন







SSC Routine 2017

S.S.C Routine 2017



মোবাইল থেকে এসএমএসে জেনে নিন স্মার্টকার্ড কখন ও কোথা থেকে বিতরণ করা হবে



এ বিষয়ে জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) অনুবিভাগের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সুলতানুজ্জামান মো. সালেহ উদ্দিন জানান, www.nidw.gov.bd ওয়েবসাইটে গিয়ে NID Online Services লিংকের অন্যান্য তথ্য ট্যাবে জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ লিংকে গিয়ে এনআইডি নম্বর ও জন্ম তারিখ অথবা ফরম নম্বর ও জন্ম তারিখ দিয়ে স্মার্টকার্ড বিতরণের তারিখ জানা যাবে।

স্মার্টকার্ড কখন ও কোথা থেকে বিতরণ করা হবে যেকোনো মোবাইল থেকে ১০৫ নম্বরে এসএমএস পাঠিয়ে নাগরিকরা সহজেই জানতে পারবেন।
এসএমএসের মাধ্যমেও বিতরণের তারিখ ও কেন্দ্রের নাম জানা যাবে। এসএমএসের মাধ্যমে জানতে SC লিখে স্পেস দিয়ে ১৭ সংখ্যার এনআইডি নম্বর লিখে ১০৫ নম্বরে পাঠাতে হবে। আর যাদের এনআইডি ১৩ ডিজিটের তাদের এনআইডির নম্বরের প্রথমে জন্ম সাল যোগ করতে হবে বলে জানান তিনি।
তিনি আরো জানান, যারা ভোটার হিসেবে নিবন্ধিত হয়েছেন কিন্তু এখনো এনআইডি পাননি তারা SC লিখে স্পেস দিয়ে F লিখে স্পেস দিয়ে নিবন্ধন স্লিপের ফরম নম্বর লিখে স্পেস  দিয়ে D লিখে স্পেস দিয়ে yyy-mm-dd ফরমেটে জন্ম তারিখ লিখে ১০৫ নম্বরে পাঠাতে হবে।
এছাড়া ১০৫ নম্বরে ফোন করেও নাগরিকরা স্মার্টকার্ড সম্পর্কে যেকোনো তথ্য জানার থাকলে জানতে পারবেন বলেও জানান তিনি।

বৃহস্পতিবার, ১৯ জানুয়ারী, ২০১৭

ইংরেজিতে ভালো করার মূলমন্ত্র দুটি


Stop smoking. Stop to smoke.
পার্থক্যটা কোথায়? Stop-এর পর কি সব সময়ই verb+(-ing) হবেই? এটা বুঝতে কী লাগে? শুধুই গ্রামার? নাহ! কমনসেন্সও লাগে। ইংরেজিতে ভালো করার মূলমন্ত্র দুটি-
এক. বানান ভুল করা যাবে না।
দুই. গ্রামাটিক্যাল ভুল করা যাবে না।
এ দুটি ব্যাপার মাথায় রেখে একেবারে সহজ ভাষায় ইংরেজিতে লেখার চর্চা করুন। ফেসবুকে সহজ ইংরেজিতে একটু বড় বড় স্টেটাস আর কমেন্ট লিখুন।
ওপরের কথাগুলো কেন বললাম? এবারের লিখিত পরীক্ষার ইংরেজি প্রশ্নটা দেখলে বুঝতে পারবেন,
লিখিত পরীক্ষার কিছু কিছু ব্যাপার মাথায় রেখে প্রিলির প্রস্তুতি নিলে চাকরি পাওয়াটা সহজ হবে। বিসিএস লিখিত পরীক্ষায় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো অনুবাদ। খুব একটা সহজ অনুবাদ বিসিএসে সাধারণত কখনোই আসে না। এ অংশটি এখন থেকেই একটু ভিন্নভাবে পড়ে রাখতে পারেন। বিভিন্ন ইংরেজি আর বাংলা পত্রিকার সম্পাদকীয় নিয়মিত অনুবাদ করুন। কাজটি করা কষ্টকর, কিন্তু বাজি ধরে বলতে পারি, খুবই কাজে দেবে।
এখন প্রিলি নিয়ে কথা বলছি। ল্যাংগুয়েজ পার্টে গ্রামার ও ইউসেজের ওপর প্রশ্ন আসবে। কয়েকটি গাইড বই ও জব সলিউশন থেকে প্রচুর প্র্যাকটিস করুন। ইংলিশ ফর দ্য কম্পিটিটিভ এক্সামস, অ্যা প্যাসেজ টু দ্য ইংলিশ ল্যাংগুয়েজ, অক্সফোর্ড অ্যাডভান্সড লার্নারস ডিকশনারি, লংম্যান ডিকশনারি অব কনটেম্পোরারি ইংলিশ, মাইকেল সোয়ানের প্রাক্টিক্যাল ইংলিশ ইউসেজ, রেইমন্ড মারফির ইংলিশ গ্রামার ইন ইউজ, জন ইস্টউডের অক্সফোর্ড প্র্যাকটিস গ্রামারসহ আরো কিছু প্রামাণ্য বই হাতের কাছে রাখবেন। এসব বই কষ্ট করে উল্টেপাল্টে উত্তর খোঁজার অভ্যাস করুন, অনেক কাজে আসবে। যেমন-এনট্রাস্ট শব্দটির পর ‘টু’ হয়, আবার ‘উইথ’ও হয়। ডিকশনারির উদাহরণ দেখে লিখে লিখে শিখলে ভুলে যাওয়ার কথা না।
ভোকাবুলারির জন্য ম্যাক ক্যারথি এবং ও-ডেলের ইংলিশ ভোকাবুলারি ইন ইউজ (সব খণ্ড), নর্ম্যান লুইসের ওয়ার্ড পাওয়ার মেইড ইজিসহ দু-একটি দেশি বইও দেখতে পারেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইভিনিং এমবিএ ভর্তি পরীক্ষার আগের বছরের প্রশ্নগুলো থেকে শুধু ভোকাবুলারি সেগমেন্টটা সলভ করলে কাজে লাগবে। নিয়মিত ইংরেজি পত্রিকা পড়ুন। বিভিন্ন ইস্যুর ওপর রিপোর্ট, সম্পাদকীয় আর চিঠিপত্র অর্থ বুঝে সময় নিয়ে পড়ুন, রিটেনেও কাজে লাগবে।
লিটারেচারের প্রস্তুতি নেওয়ার সময় মাথায় রাখবেন, দু-একটি প্রশ্নের উত্তর যাঁরা ইংরেজিতে অনার্স-মাস্টার্স, তাঁরাও পারবেন না। নেগেটিভ মার্কিং হয় এমন কম্পিটিটিভ পরীক্ষার নিয়মই হলো, সব কটার উত্তর করা যাবে না। আগের বিসিএস পরীক্ষাগুলোর প্রশ্ন+জব সলিউশন+গাইড বই আর সঙ্গে ইন্টারনেটে ইংলিশ লিটারেচার বেসিকস নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি করলে কাজে আসবে।
৩৫তম বিসিএস প্রিলিতে একটা প্রশ্ন ছিল এ রকম-Women are too often ___ by family commitments. (ক) confused
(খ) controlled (গ) contaminated (ঘ) constrained
এটা কেন লিখলাম? আমাকে একটা প্রশ্ন প্রায়ই শুনতে হয়, ‘ভাইয়া, ইংলিশ গ্রামারের জন্য কোন বইটা পড়ব?’ আমি দুইটা বইয়ের নাম বলি-Oxford Advanced Learner’s Dictionary আর Longman Dictionary of Contemporary English. সঙ্গে আরো কিছু বইয়ের কথাও বলি। কিন্তু কে শোনে কার কথা! ওরা তো আমার কাছ থেকে গাইড বইয়ের নামই জানতে চেয়েছিল। আর আমি কিনা! অথচ গতবার গাইড বই থেকে কয়টা প্রশ্ন ‘কমন’ এসেছে? আপনি লংম্যানের ডিকশনারির constrain এন্ট্রিটাতে গিয়ে দেখুন। ওই এন্ট্রির শেষ এক্সাম্পলটা- Women’s employment opportunities are often severely constrained ‘by’ family commitments. কী বুঝলেন? প্রশ্ন কোথা থেকে হয়? যাঁরা প্রশ্ন করেন, তাঁদের কী সময় আছে গাইড বই দেখে প্রশ্ন করার? কিংবা কোচিং সেন্টারের গাদা গাদা ‘শিটমার্কা’ শিট পড়ার? সত্যিই নেই। গতবারের বিসিএস পরীক্ষা সেটা প্রমাণ করে দিয়েছে। একটা গ্রামারের প্রশ্ন না পারলে আমরা গাইড বই খুঁজতে শুরু করি। একেক গাইডে একেক রকমের উত্তর। এরপর কোচিংয়ের স্যারদের পেছনে ছুটি। কী দরকার, ভাই? ওই গাইড বইয়ের লেখক কিংবা ওই কোচিংয়ের স্যার কি আপনার চেয়ে খুব বেশি জানেন? কী হয় একটু কষ্ট করে ডিকশনারির এন্ট্রিতে গিয়ে এক্সাম্পলগুলো স্টাডি করে শিখলে? একটা প্রশ্ন কিন্তু আরো কয়েকটা প্রশ্নের সূতিকাগার। ওই বইগুলো হচ্ছে সব গাইড বইয়ের বাইবেল। ওখানে যা আছে সেটাই কারেক্ট। ব্যাপারটা খুব কঠিন কিছু না। বই দুটির পৃষ্ঠা উল্টে উল্টে প্রশ্ন সলভ করার প্র্যাকটিস করবেন। প্রথম প্রথম একটু বিরক্ত লাগবে, আস্তে আস্তে অভ্যাস হয়ে গেলে সেটি নেশায় পরিণত হবে। আমি ‘আপনি আচরি ধর্ম অপরে শেখাও’ নীতিতে বিশ্বাসী। আমি নিজে ওই কাজটা করেছি, তাই আপনাদেরও করতে বলছি। এই কষ্টটা করতে না পারলে, আপনার জন্য একটাই পরামর্শ-ভুল শিখুন, ভুল করুন, ফেল করুন।
সূত্র: কালের কণ্ঠ

গণিতে ভালো করার উপায়



কিছু কিছু ছাত্রের কাছে পৃথিবীর সবচাইতে কঠিন কাজ হলো অঙ্ক করা। এখানে এতো সুত্র, এত এত সমীকরণ! এত কিছু কি আমার ছোট্ট মাথায় মনে থাকে! অবশ্যই থাকে। নইলে অন্যরা মনে রাখে কিভাবে?
আগেই বলে রাখি গণিত কিন্তু মুখস্তের বিষয় নয়। যদি তুমি স্কুলে পড়ে থাকো তাহলে তোমাকে অবশ্যই গণিতে ভালো গ্রেড পেতে হবে। আর ভালো গ্রেড পাওয়ার জন্য অবশ্যই কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে। নিচে সেরকম কিছু নিয়ম দেয়া হলোঃ
১. একদিনেই গণিতের একাধিক বিষয় সম্পর্কে ধারণা নেয়ার চেষ্টা করতে যাবা না। তোমার কাছে যেই টপিকটা সবচাইতে বেশী সহজ মনে হয় সেই টপিকটা নিয়ে আগে বসো, সেই বিষয়টা নিয়ে আলোচনা করো, অঙ্কগুলো নিজে নিজে করার চেষ্টা করো, প্রয়োজন হলে টিউটরের সাহায্য নাও। তবে খেয়াল রাখতে হবে তুমি যেই বিষয়টা বুঝবা না সেটা নিয়েই টিউটরের সাথে আলোচনা করবা।
২. অনেকেই আছে যারা কোন বিষয় বুঝতে না পারলেই গুগলে সার্চ দেয়। কিন্তু এটা উচিত নয়। তোমার উচিত হবে ভালো বই সংগ্রহ করা এবং নিজে নিজে সমাধান করার চেষ্টা করা। গণিতের মজার সব ধাঁধা সমাধান করার চেষ্টা করো। এই জন্য মুহম্মদ জাফর ইকবাল এর লেখা নিউরনে অণুরণন, নিউরনে আবারো অনুরণন বই দুটি পড়তে পারো। বই দুটিতে চারশ মজার সব ধাঁধা আছে।
৩. ক্লাসের বইয়ের পাঠগুলো যখন শিক্ষক পড়াবেন তখন প্রয়োজনীয় বিষয়, সমীকরণ, সুত্রগুলো খাতায় নোট করে নাও।
৪. যখন কোন একটি অধ্যায় শেষ হবে তখন এমন কিছু প্রশ্ন খুঁজে বের করো যেগুলোর উত্তর দেয়া আছে। এখন তুমি উত্তরগুলো না দেখে সমস্যাগুলোর সমাধান করার চেষ্টা করো। আর হ্যা, যদি প্রয়োজন হয় তবেই ক্যালকুলেটর ব্যবহার করবা। ছোটখাটো কাজগুলো ক্যালকুলেটর ছাড়াই করার চেষ্টা করবা।
৫.  তোমার সমাধান যদি সঠিক হয় তাহলে পরবর্তী সমস্যার দিকে যাও। আর যদি ভুল হয় তাহলে খুঁজে বের করো কোথায় ভুলটা হয়েছে। তবে উত্তর না দেখে! যদি একেবারেই খুঁজে না পাও কেবলমাত্র তখনই উত্তরের সাথে মিলিয়ে ভুলটা খুঁজে বের করবে।
৬. যেকোন পাঠ শেষ করার পরে তুমি সেই পাঠটা নিয়ে তোমার শিক্ষকের সাথে আলোচনা করো। তোমার করা নোটগুলো শিক্ষককে দেখাও। কোথাও ভুল থাকলে সংশোধন করে নাও।
৭. গণিত এমন একটা বিষয় যেখানে মুখস্ত করা বলতে কিছুই নেই। যখন তুমি একটা অধ্যায় শেষ করবে তখন একই রকম আরো সমস্যা সমাধান করো যেগুলো তোমার বইয়ে নেই।
৮. তোমাকে অবশ্যই মনে রাখতে হবে ‘প্র্যাকটিস মেকস এ ম্যান পারফেক্ট’, কিছু কিছু সমস্যার ক্ষেত্রে তুমি প্রথমবারে সঠিক সমাধান নাও পেতে পারো। এরকম হলে কিছুক্ষণ পরে আবার চেষ্টা করো।
৯. তুমি যে পাঠগুলো সম্পন্ন করেছ সেগুলো নিয়মিতো রিভিউ করো। নইলে ভুলে যাবে।
১০. যখন পরীক্ষা চলে আসবে, তার কিছুদিন আগে থেকেই গণিত বিষয়ে বেশী মনোযোগী হও এবং তোমার শিক্ষকের সাথে সেই বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করো যেগুলো তুমি ভালোভাবে বুঝতে পারোনি।
১১. গণিত বিষয়ে উচ্চতর কোন কোর্স করার আগে এমন কারো সাথে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করো যে আগে কোর্স করেছে।
১২. গণিতের সাধারণ সুত্রগুলি, সমীকরনগুলি মনে রাখতে চেষ্টা করো। তোমাকে সব সমীকরণ মনে রাখতে হবে না। কিছু সমীকরণ মনে রাখলেই চলবে। কারণ একটি সমীকরণ থেকেই তো আরেকটি এসেছে!
১৩. নিজে নিজে টেস্ট পরীক্ষা দাও। এইজন্য সহায়ক বইয়ের সাহায্য নিতে পারো। সহায়ক বইয়ের শেষে বোর্ড পরীক্ষার প্রশ্ন দেয়া থাকে। সেগুলোকে প্রশ্ন হিসেবে ব্যবহার করো। খাতাও নিজে মূল্যায়ন করো।
১৪. সবথেকে বড় কথা প্রতি মুহুর্তে তুমি কোন না কোন নতুন বিষয় শিখছো। গণিত করতে গেলে প্রতিদিনই শিখতে হয় নতুন কোন সমীকরণ, কিংবা নতুন কোন সুত্র। সমীকরণ বা সুত্রগুলো মুখস্ত না করে সুত্রগুলো কিভাবে এসেছে সেটা মনে রাখো।

সোমবার, ২ জানুয়ারী, ২০১৭

ফ্রিল্যান্সিংয়ে উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ



এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ প্রযুক্তির কল্যাণে । দেশে বসেই বিদেশের নামি দামি কোম্পানির সঙ্গে কাজ করতে পারছি। সেই সঙ্গে খুব ভালো মানের সম্মানী ও পাওয়া যাচ্ছে। ফ্রিল্যান্সিং বর্তমান সময়ের সবচেয়ে আলোচিত পেশা, যার মাধ্যমে একজন দক্ষ লোক যেকোনো জায়গায় থেকে নিজের ক্যারিয়ার গড়তে পারে। আমাদের শিক্ষিত সমাজ অনলাইনে ক্যারিয়ার গড়ার স্বপ্ন ৬-৭ বছর আগেও তেমন দেখেনি, কিন্তু বর্তমানে এখন এটা সম্মানজনক পেশায় পরিণত হয়েছে।
অনলাইনে ক্যারিয়ার গড়ার চিন্তা করে থাকেন সেক্ষেত্রে অবশ্যই কিছু বিষয় আপনাকে মাথায় রাখতে হবে। কঠোর পরিশ্রম ও খুব ভালো মানের যোগ্যতা
‘পরিশ্রম সাফল্যর চাবিকাঠি’ এ কথাটা আমাদের সবার জানা আছে, ফ্রিল্যান্সিংয়ে আপনাকে ঠিক এই কাজটিই করতে হবে। মানে সাফলতার জন্য কঠোর পরিশ্রম। ফ্রিল্যান্সিংয়ে দ্বিতীয় সুযোগ বলে কিছু নেই, একটু আলসেমির কারণে কাজ একটু খারাপ হয়েছে, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আপনাকে দ্বিতীয়বার সুযোগ দেয়া হবে না।
যেহেতু ফ্রিল্যান্সিংয়ে বেশিরভাগ ক্লায়েন্ট বিদেশি সেহেতু তাদের সঙ্গে ইংরেজিতেই কথোপকথন করতে হবে। ক্লয়েন্টদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করতে না পারলে আপনি কোনো কাজই সফলভাবে করতে পারবেন না কারণ তার কাজের দরকারি জিনিসগুলো বুঝতে পারবেন না। ইংরেজিতে কথা বলতে ও লিখতে দুটোতেই পারদর্শী হতে হবে। সাধারণত একজন সফল ফ্রিল্যান্সার একটা সময় পরে উদ্যোক্তা হতে পারে কারণ ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ করতে যেয়ে, একজন উদোক্তা হওয়ার জন্য যে সকল বৈশিষ্ট্য লাগে তা তার মধ্যে তৈরি হয়ে যার। তাই একজন দক্ষ লোক ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাধ্যমে নিজের ভবিষ্যৎ খুব সহজে তৈরি করে নিতে পারে।

হোয়াটসঅ্যাপ এর কিছু গুরুত্বপুর্ণ টিপস!



এখানে জেনে নিন হোয়াটসঅ্যাপের ১০টি দারুণ কৌশল।
১. স্মার্টফোনটি যদি বদলে ফেলেন তবে আগের ফোনের চ্যাটিং হিস্ট্রি নতুন ফোনে নিতে পারবেন। মাইক্রোএসডি কার্ড ব্যবহার করলে চ্যাট হিস্ট্রি কার্ডে নিয়ে যান। এটি করতে মেনু>সেটিংস>চ্যাট সেটিংস>ব্যাকআপ কনভারসেশন প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করুন। নতুন ফোনে এই কার্ডটি লাগিয়ে নিয়ে রিস্টোর করুন।
২. আপনি শেষ কখন হোয়াটসঅ্যাপে ছিলেন তা অন্যকে না জানাতে চাইলে সেটিংসে যান। সেখান থেকে অ্যাকাউন্টের প্রাইভেসিতে গিয়ে এটি বন্ধ করে দিন।
৩. আপনার পাঠানো মেসেজ শেষ কখন দেখা হয়েছে তা বুঝতে দেখুন চ্যাট উইন্ডো নীল রংয়ের হয়েছে কি না। নীল হলে বুঝবেন দেখা হয়েছে।
৪. আইওএস অপারেটিংয়ে জেলব্রেকিং ছাড়া হোয়াটসঅ্যাপ লক করা যায় না। তবে অ্যান্ড্রয়েডে পিন কোডের মাধ্যমে চ্যাট লক করতে পারবেন। এ জন্যে ম্যাসেঞ্জার অ্যান্ড চ্যাট ব্লকস, অ্যাপ লক অথবা স্মার্ট অ্যাপলক অ্যাপগুলো ব্যবহার করতে পারেন।
৫. কম্পিউটারে ক্রোম ব্রাউজার থাকলে হোয়াটসঅ্যাপ ওয়েবে গিয়ে তা ব্যবহার করতে পারবেন। এ জন্যে ব্রাউজার থেকে অ্যাপের ওয়েবে গিয়ে মেনু থেকে কিউআর কোড স্ক্যান করে নিন। মোবাইলের মতোই এতে চ্যাট করতে পারবেন।
৬. হোয়াটস অ্যাপ ব্যবহারকারী সব ছবি হয়তো গ্যালারিতে দেখতে চান না। এটি বন্ধ করতে সেটিংস>প্রাইভেসি>ফটোস-এ যান। সেখান থেকে হোয়াটসঅ্যাপ অফ করে দিন।
৭. কিছু গ্রুপ কনভারসেশন খুব যন্ত্রণাদায়ক হয়ে ওঠে। আইফোন ব্যবহার করলে গ্রুপ চ্যাপ অপশনে গিয়ে গ্রুপ ইনফো স্ক্রিনে যান। সেখানে মিউট বাটন ট্যাপ করুন। অ্যান্ড্রয়েডে চ্যাট খুলে মিউট চেপে দিন। সেখানে শো নোটিফিকেশন এর টিক চিহ্নটি তুলে দিতে পারেন।
৮. মুছে ফেলা মেসেজ ফিরে পাওয়ার সবচেয়ে ভালো উপায় হলো, হোয়াটসঅ্যাপটি মুছে ফেলে তা আবারো ইনস্টল করুন। এ সময় জানতে চাওয়া হবে আপনি মেসেজ রিস্টোর করবেন কি না। রিস্টোর করলেই মুছে ফেলা মেসেজ ফিরে পাবেন।
৯. শুধু অ্যান্ড্রয়েডে প্রতিদিনের চ্যাটের জন্যে শর্টকাট তৈরি করে নিতে পারবেন। চ্যাটে প্রশ্নবোধক বাটনটি চেপে ধরে রাখুন। এরপর অ্যাড কনভারসেশন শর্টকাট সিলেক্ট করে নিন।
১০. কাউকে বড় আকারের মেসেজ ব্যক্তিগতভাবে পাঠাতে পারবেন। অ্যান্ড্রয়েডে মেনু থেকে নিউ ব্রডকাস্ট অপশন থেকে প্রাইভেট মেসেজ করে নিতে পারবে। আর আইওএস-এ চ্যাটস স্ক্রিনের ব্রডকাস্ট লিস্টস ট্যাপ করুন। এরপর নিউ লিস্ট ট্যাপ করে যাকে পাঠাতে চান তাকে সিলেক্ট করে নিন।