মোবাইল ফোন তারবিহীন টেলিফোন বিশেষ। মোবাইল (mobile)
অর্থাৎ "স্থানান্তরযোগ্য", এই ফোন সহজে যেকোনও স্থানে বহন করা এবং ব্যবহার
করা যায় বলে মোবাইল ফোন নামকরণ করা হয়েছে। এটি ষড়ভূজ আকৃতির ক্ষেত্র বা
এক-একটি সেল নিয়ে কাজ করে বলে একে "সেলফোন" (cell phone) নামেও পরিচিত।
কয়েকটি মোবাইল ফোন
উদ্ভাবক
মোটোরোলা কোম্পানিতে কর্মরত ডঃ মার্টিন কুপারকে মোবাইল ফোনের উদ্ভাবকের মর্যাদা দেয়া হয়ে থাকে। তিনি ১৯৭৩ সালের এপ্রিলে প্রথম সফল ভাবে এই ফোনের মাধ্যমে কল করতে সক্ষম হন।বাংলাদেশে মোবাইল ফোন
বাংলাদেশে মোবাইল ফোন প্রথম চালু হয় ১৯৯৩ সালের এপ্রিল মাসে। Hutchison Bangladesh Telecom Limited (HBTL) ঢাকা শহরে AMPS মোবাইল প্রযুক্তি ব্যবহার করে মোবাইল ফোন সেবা শুরু করে।বর্তমান অবস্থা
বর্তমানে বাংলাদেশে মোট ৬টি মোবাইল ফোন কোম্পানী রয়েছে। এদের মধ্যে ৫টি জি এস এম এবং একটি সি ডি এম এ প্রযুক্তির মোবাইল সেবা দিচ্ছে। মোবাইল কোম্পানীগুলো হল:- সিটিসেল (সিডিএমএ)
- রবি (পূর্ব নাম একটেল)
- গ্রামীনফোন
- বাংলালিংক (সেবাওয়ার্ল্ডকে কিনে নেয়)
- টেলিটক
- এয়ারটেল (বাংলাদেশ) (ওয়ারিদকে কিনে নেয় )
সিটিসেল
সিটিসেল বাংলাদেশের প্রথম সিডিএমএ মোবাইল অপারেটর। এটি ই বাংলাদেশের একমাত্র সিডিএমএ মোবাইল অপারেটর। আগষ্ট ২০১১ এর হিসাব অনুযায়ী সিটিটেল এর গ্রাহক সংখ্যা ১.৭৭৮মিলিয়ন। সিটিসেল বর্তমানে ৪৫% সিংটেল এর মালিকানায় এবং ৫৫% মালিকানায় রয়েছে প্যাসিফিক গ্রুপ ও ফার ইস্ট টেলিকমের। ২০০৭ সালের শেষের দিকে সিটিসেল নতুন লগু উন্মোচন করে।
ইতিহাস
সিটিসেল ১৯৮৯ সালে বিটিআরসি থেকে লাইসেন্স পায়। তখন থেকে সিটিসেল বাংলাদেশের একমাত্র সিডিএমএ এর মোবাইল সেভা প্রধান কারী অপারেটর হিসেবে সেভা দিয়ে যাচ্ছে।নাম্বারের ধরণ
সিটিসেল এর নাম্বার শুরু হয় "০১১" দিয়ে। যেমন ০১১-১২৩৪৫৬৭৮ আন্তর্জাতিক কোড সহ ডায়াল করতে হলে এভাবে ডায়াল করতে হবে- +৮৮০১১১২৩৪৫৬৭৮ যেখানে +৮৮০ হলো বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক ডায়ালিং কোড।পন্য
সিটিসেল তাদের গ্রাহকদের কে দুই ধরনের সেবা দিচ্ছে।- প্রিপেইড
- পোষ্ট পেইড
সিটিটেল জুম
সিটিসেল জুম হলো ইন্টাররেনট ডাটা প্ল্যান, যখন কেউ ইন্টারনেট ডাটা প্লান এর গ্রাহক হয় তখন সে একটি ইন্টারনেট ডংগল পায়, যা দিয়ে সে সিটিসেল নেটওয়ার্ক এর মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্রাউজ করতে পারে। দুটি উপায়েই (পোষ্ট পেইড বা প্রিপেইড) সিটিসেল জুম এর ডাটা প্লান গ্রাহক পেতে পারে। সাধারণ গতির চেয়ে একটু বেশী গতির ইন্টারনেট নিয়ে সিটিসেল এর নুতন ইন্টারনেট সার্ভিসের নাম হলো জুম আল্ট্রা।গ্রাহক সেবা কেন্দ্র
সিটিসেল এর অনেক গ্রাহক সেবা কেন্দ্র আছে পুরো বাংলাদেশ জুরে। আছে অনেক গ্রাহক সেবা কেন্দ্র পয়েন্ট।২০১০ সালের রদবদল
২০১০ সালের প্রথম দিকে সিটিসেল এর উর্ধ্বতন কর্মকর্তার রদবদল করা হয়েছে। মেহবুব চৌদুরী কে বানানো হয়েছে CEO এবং ড্যাভিড লি কে বানানো হয়েছে COO । ফেব্রুয়ারী ২০১০ এ তারা নতুন পদে বসেন।
সিটিসেল (প্যাসিফিক বাংলাদেশ টেলিকম লিমিটেড)
| |
ধরণ
| লিমিটেড |
শিল্প
| টেলিযোগাযোগ |
প্রতিষ্ঠাকাল
| ১৯৮৯ |
সদর দপ্তর
| ৮ম তলা প্যাসিফিক সেন্টার। ১৪, মহাখালী সি/এ ঢাকা, বাংলাদেশ |
অঞ্চলিক পরিসেবা
| ৬১টি জেলা এবং ৪৭০টি থানা |
প্রধান ব্যক্তি
| মেহবুব চৌদুরী (CEO) ড্যাভিড লি(COO) |
পণ্য
| টেলিফোন, সিডিএমএ |
সহযোগী প্রতিষ্ঠান
| প্যাসিফিক মটর লিমিটেড প্যাসিফিক ট্রেড লিমিটেড প্যাসিফিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড ফার ইস্ট টেলিকম লিমিটেড সিংটেল এশিয়া প্যাসিফিক ইনভেস্টম্যান্ট পিটিই লিমিটেড সিংটেল কন্সালট্যান্সি পিটিই লিমিটেড সিংগাপুর টেলিকম প্যাজিং পিটিই লিমিটেড |
ওয়েবসাইট
| http://www.citycell.com |
রবি
আজিয়াটা (বাংলাদেশ) লিমিটেড (পূর্বের টিএম ইন্টারন্যাশনাল (বিডি) লিমিটেড) একটা যৌথ উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত কোম্পানী। যার ৭০ শতাংশ টেলিকম মালয়েশিয়া এসডিএস. বিএইচডি. এবং ৩০ শতাংশ এনটিটি ডোকোমোর। রবি (পূর্ব নাম একটেল ) ব্যবহারকারী ও আয়ের দিক থেকে এটি বাংলাদেশের ৩য় বৃহত্তম মোবাইল ফোন কোম্পানী।
রবি'র রয়েছে বিশ্বের ১৭০টি দেশের ৪০০ মোবাইল ফোন অপারেটরের সাথে রোমিং ব্যবস্থা। এটি বাংলাদেশে প্রথম জিপিআরএস ব্যবস্থা চালু করে। রবি ব্যবহার করে জিএসএম ৯০০/১৮০০ মেগাহার্টজ।
ইতিহাস
রবি আনুষ্ঠানিকভাবে তাদের সেবাদান কার্যক্রম শুরু করে ১৫ই নভেম্বর ১৯৯৭ ঢাকায় এবং ২৬শে মার্চ ১৯৯৮ চট্টগ্রামে। রবি'র প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান মরহুম জহিরউদ্দিন খান, প্রাক্তন বাণিজ্য মন্ত্রী। রবি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল টেলিকম মালয়েশিয়া এবং এ কে খান কোম্পানীর যৌথ উদ্যোগে। ২০০৮ সালে এ কে খান কোম্পানী তাদের অংশ (৩০%) বিক্রি করে দেয় ইটিসালাট এবং এনটিটি ডোকোমো'র কাছে।নাম্বারের ধরণ
সিটিসেল এর নাম্বার শুরু হয় "০১৮" দিয়ে। যেমন ০১৮-১২৩৪৫৬৭৮ আন্তর্জাতিক কোড সহ ডায়াল করতে হলে এভাবে ডায়াল করতে হবে- +৮৮০১৮১২৩৪৫৬৭৮ যেখানে +৮৮০ হলো বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক ডায়ালিং কোড।পন্য
সিটিসেল তাদের গ্রাহকদের কে দুই ধরনের সেবা দিচ্ছে।- প্রিপেইড
- পোষ্ট পেইড
আজিয়াটা (বাংলাদেশ) লিমিটেড
| |
রবি | |
ধরণ | লিমিটেড |
প্রতিষ্ঠাকাল | ১৯৯৬ |
সদর দপ্তর | ঢাকা, বাংলাদেশ |
প্রধান ব্যক্তি | মাইকেল কোয়েনার সিইও প্রদিপ স্রিভাস্তভ সিএমও এ কে এম মোরশেদ সিটিও উহিশিগে হাসেগাআ সিএসও |
পণ্য | মোবাইল টেলিফোনি, জিপিআরএস, এজ, আন্তর্জাতিক রোমিং |
সহযোগী প্রতিষ্ঠান | আজিয়াটা গ্রুপ (৭০%) এনটিটি ডেকোমো (৩০%) |
ওয়েবসাইট | http://www.robi.com.bd |
গ্রামীণফোন
গ্রামীণফোন বাংলাদেশের জিএসএম ভিত্তিক একটি মোবাইল ফোন সেবা প্রদানকারী কোম্পানি। এটি ১৯৯৭ সালের ২৬ মার্চ থেকে কার্যক্রম শুরু করে। বর্তমানে ১ কোটিরও বেশী গ্রাহক নিয়ে গ্রামীণফোন বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় মোবাইল ফোন সেবাদাতা কোম্পানি। গ্রামীণফোন বাংলাদেশের মোবাইল ফোন বাজারের ৫০ শতাংশেরও বেশী অংশ দখল করে আছে।
প্রদেয় সেবাসমূহ
গ্রামীনফোনের সিম কার্ড দেয়া হয় সুন্দর একটা কার্ডে করে| গ্রামীণফোন দুই ধরনের মোবাইল সেবা দিয়ে থাকেঃ পোস্ট-পেইড সংযোগ এবং প্রি-পেইড সংযোগ।প্রি-পেইড সংযোগের মধ্যে রয়েছেঃ-
- স্মাইল (শুধুমাত্র বাংলাদেশের অভ্যন্তরে মোবাইল থেকে মোবাইল সংযোগ)
- স্মাইল পিএসটিএন (আভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক মোবাইল এবং পিএসটিএন সংযোগ)
- ডিজ্যুস (তরুণদের জন্য বিশেষ সংযোগ)
- এক্সপ্লোর প্যাকেজ ১ (আভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক মোবাইল এবং পিএসটিএন সংযোগ)
- এক্সপ্লোর প্যাকেজ ২ (আভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক মোবাইল এবং পিএসটিএন সংযোগ)
সম্প্রতি এটি তার গ্রাহকদের জন্য ইডিজিই বা এ্যাজ সেবা চালু করেছে যার ফলে বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষজনও ইন্টারনেটের পূর্ণাঙ্গ সুবিধা পাচ্ছে।
পূর্ণাঙ্গ ইতিহাস
গ্রামীণফোন ১৯৯৬ সালের ২৮ নভেম্বর বাংলাদেশ ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয় থেকে মোবাইল ফোন অপারেটর হিসেবে লাইসেন্স পায়। লাইসেন্স পাওয়ার পর গ্রামীণফোন ১৯৯৭ সালের ২৬ মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসে তার কার্যক্রম শুরু করে।নাম্বারের ধরণ
সিটিসেল এর নাম্বার শুরু হয় "০১৭" দিয়ে। যেমন ০১৮-১২৩৪৫৬৭৮ আন্তর্জাতিক কোড সহ ডায়াল করতে হলে এভাবে ডায়াল করতে হবে- +৮৮০১৭১২৩৪৫৬৭৮ যেখানে +৮৮০ হলো বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক ডায়ালিং কোড।
গ্রামীণফোন লিমিটেড
| |
ধরণ | লিমিটেড |
শিল্প | টেলিযোগাযোগ |
প্রতিষ্ঠাকাল | ১৯৯৭ |
সদর দপ্তর | জিপি হাউজ, বসুন্ধরা, বারিধারা, ঢাকা-১২২৯, বাংলাদেশ |
প্রধান ব্যক্তি | টোরে ইয়ানসেন , প্রধান নির্বাহী |
পণ্য | টেলিফোন,ইডিজিই,জিএসএম |
আয় | $৭০০ মিলিয়ন ডলার |
নীট আয় | ৬,৪০৩.৮ মিলিয়ন টাকা |
কর্মীসংখ্যা | প্রায় ৪৫০০ |
সহযোগী প্রতিষ্ঠান | টেলিনর |
ওয়েবসাইট | http://www.grameenphone.com |
বাংলালিংক
বাংলালিংক, সেবা টেলিকম (প্রাইভেট) লিমিটেডের একটি ব্রান্ড। বাংলালিংক বাংলাদেশের তৃতীয় বৃহত্তম জিএসএম ভিত্তিক মোবাইল ফোন সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্টান। ২০০৬ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত বাংলালিংকের গ্রাহক সংখ্যা ছিল প্রায় ৩.৬৪ মিলিয়ন। প্রতিষ্ঠানটি ওরাসকম টেলিকম এর মালিকানাধীন একটি কোম্পানি। ২০০৬ সালের আগস্ট মাসে বাংলালিংক বাংলাদেশের প্রথম বেসরকারী মোবাইল ফোন সেবা প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিটিটিবি সংযোগ থেকে মোবাইল ফোনে বিনামূল্য টেলিফোন কল ধরার সুযোগ করে দেয়।
২০০৫ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত বাংলালিংকের গ্রাহক সংখ্যা ছিল প্রায় ১.০৩ মিলিয়ন। পরবর্তী বছরে এসংখ্যা ২৫৩ শতাংশ বেড়ে দাড়ায় ৩.৬৪ মিলিয়ন গ্রাহকে। ২০০৭ সালের জুন মাস পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানটির মোট গ্রাহক সংখ্যা দাড়িয়েছে ৬.০৪ মিলিয়নে।
ইতিহাস
১৯৮৯ সালে সেবা টেলিকম (প্রা.) লিমিটেড ১৯৯ টি গ্রামীণ উপজেলায় টেলিফোন সেবা প্রদানের লক্ষ্যে নিবন্ধীকরন করে। পরবর্তীকালে তারা সেলুলার রেডিও-টেলিফোন সেবার মাধ্যমে তাদের কার্যক্রম বর্ধিত করে।২০০৪ সালের জুলাই মাসে ওরাসকম টেলিকম সেবা টেলিকমের মালয়েশিয়ান অংশীদারীত্ব কিনে নেয়। এর কারণ ছিল বাংলাদেশে ব্যবসা প্রসারে মালয়েশিয়ান অংশীদারের ব্যর্থতা। ওরাসকমের সাথে ২৫ মিলিয়ন ডলারের চুক্তি গোপনে সম্পাদিত হয়। বিভিন্ন আইনগত ঝামেলা এড়াতে এই গোপন চুক্তি হয়েছিল। গোপনে এই চুক্তি করার প্রধান কারণ ছিল, বাংলাদেশী ও মালয়েশীয় অংশীদারের মধ্যে চুক্তি বিদ্যমান থাকায় যেকোন পক্ষ শেয়ার বিক্রয় করতে চাইলে অন্য পক্ষ তা কেনার প্রথম সুযোগ পাবে।
ইন্টিগ্রেটেড সার্ভিসেস লিমিটেড (আইএসএল), যারা সেবা টেলিকমের বাংলাদেশী অংশীদার, প্রাতিষ্ঠানিক ভাবে মালয়েশীয় অংশীদার টেকনোলজি রিসোর্স ইন্ডাস্ট্রিজ এর শেয়ার ১৫ মিলিয়ন ডলারে কিনেছে বলে দেখানো হয়। আইএসএল পরে আরো ১০ মিলিয়ন ডলার স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংককে পরিশোধ করে সেবার দায় শোধ করে। সেবা টেলিকমের গ্রাহক সংখ্যা ছিল ৫৯,০০০ যাদের মধ্যে বিক্রির সময় নিয়মিত গ্রাহক ছিল মাত্র ৪৯,০০০।
২০০৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসে ওরাসকম টেলিকম সেবা টেলিকমের ১০০% শেয়ার কিনে নেয়। এরা ৬০ মিলিয়ন ডলার মূলধন বিনিয়োগ করে এবং টেলিফোন ব্র্যান্ডের নাম পরিবর্তন করে রাখে বাংলালিংক। ২০০৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে বাংলালিংক নামে এরা পুনরায় যাত্রা শুরু করে। বাংলালিংকের লাইসেন্স ১৫ বছর মেয়াদী এবং মেয়াদ শেষ হবে ২০১১ সালের নভেম্বরে।
নাম্বারের ধরণ
সিটিসেল এর নাম্বার শুরু হয় "০১৯" দিয়ে। যেমন ০১৯-১২৩৪৫৬৭৮ আন্তর্জাতিক কোড সহ ডায়াল করতে হলে এভাবে ডায়াল করতে হবে- +৮৮০১৯১২৩৪৫৬৭৮ যেখানে +৮৮০ হলো বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক ডায়ালিং কোড।পন্য
সিটিসেল তাদের গ্রাহকদের কে দুই ধরনের সেবা দিচ্ছে।- প্রিপেইড
- পোষ্ট পেইড
সেবা টেলিকম (প্রাইভেট) লিমিটেড
ধরণ | সাবসিডিয়ারি |
শিল্প | টেলিযোগাযোগ |
প্রতিষ্ঠাকাল | ১৯৯৯ |
সদর দপ্তর | টাইগার হাউজ, বাড়ী # এসডব্লিউ(H)০৪, গুলশান অ্যাভিনিউ, গুলশান মডেল টাউন, ঢাকা, বাংলাদেশ |
অঞ্চলিক পরিসেবা | ৬১ জেলা এবং ৪৪৬ থানা |
প্রধান ব্যক্তি | রশিদ খান, প্রধান নির্বাহী |
পণ্য | টেলিফোন |
আয় | $২৬,৩০৬,০০০ ডলার (Q3 2006) |
সহযোগী প্রতিষ্ঠান | ওরাসকম টেলিকম |
ওয়েবসাইট | http://www.banglalinkgsm.com |
টেলিটক
টেলিটক বাংলাদেশের সরকারী-মালিকানাধীন মোবাইল ফোন কোম্পানি। এটি ২০০৫ সালে বাণিজিক বিপণন শুরু করে।
গ্রাহক নম্বর
টেলিটক গ্রাহকদেরকে নিচের নিয়মে নম্বর প্রদান করে থাকেঃ+৮৮০ ১৫ N1 N2 N3 N4 N5 N6 N7 N8
যেখানে +৮৮০ বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক কোড (+৮৮০)১৫ হল টেলিটকের গ্রাহকদের জন্য সরকারের নির্ধারিত কোড। ৮ ডিজিটের N1 N2 N3 N4 N5 N6 N7 N8 হল গ্রাহকের নম্বর।
এয়ারটেল (বাংলাদেশ)
এয়ারটেল বাংলাদেশ লিমিটেড ভারত ভিত্তিক ভারতী গ্রুপের একটি অঙ্গপ্রতিষ্ঠান এবং বাংলাদেশের একটি জিএসএম ভিত্তিক মোবাইল টেলিকম অপারেটর। ২০০৫ সালে বাংলাদেশ সরকারের সাথে ১ বিলিয়ন ইউএস ডলার বিনিয়োগের সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করার মাধ্যমে বাংলাদেশে ওয়ারিদের যাত্রা শুরু। ১০ মে, ২০০৭ সালে ৬১ টি জেলায় নেটওয়ার্ক কভারেজ প্রদানের মাধ্যমে এবং ৭০% জনসমষ্টিকে ঘিরে এর আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়। পরবর্তীতে ২০১০ সালের জানুয়ারিতে ৭০% শেয়ার গ্রহণ করে এয়ারটেল বাংলাদেশ লিমিটেড নাম ধারণ করে। একই বছরের ২০ ডিসেম্বর তা এয়ারটেল নামে সেবা প্রদান শুরু করে। বর্তমানে এয়ারটেল ৬৪টি জেলা শহরে এর নেটওয়ার্ক কভারেজ বিস্তৃত করেছে। মোট গ্রাহক সংখ্যা ২৯.৫৪ মিলিওন এবং ছয়টি মোবাইল টেলিকম অপারেটরের মধ্যে এর অবস্থান চতুর্থ।
ইতিহাস
২০০৫ সালের ডিসেম্বরে ওয়ারিদ টেলিকম ইন্টারন্যাশনাল এলএলসি ৫০ মিলিয়ন ডলার এর বিনিময়ে বিটিআরসি থেকে বাংলাদেশের ৬ষ্ঠ জিএসএম মোবাইল অপারেটর হিসাবে লাইসেন্স পায়।পরবর্তী প্রজন্মের নেটওয়ার্ক
নেটওয়ার্ক প্রযুক্তি
এয়ারটেল বাংলাদেশ বর্তমানে GSM 900 / 1800 (2G) মাধ্যমে সেবা প্রদান করছে। ভবিষ্যতে HSDPA 900 / 2100 এবং HSDPA 850 / 1900 (3G) মাধ্যমে সেবা প্রদানের পরিকল্পনা করছে।পন্য
এয়ারটেল তাদের গ্রাহকদের কে দুটি পদ্ধতিতে সেবা প্রদান করছে।- প্রিপেইড
- পোষ্টপেইড
গ্রাহক সেবা
এয়ারটেল বাংলাদেশ এর অনেক গ্রাহক সেবা কেন্দ্র আছে। তা ছারাও এয়ারটেল মোবাইলের মাধ্যমে সেবা প্রদান কর থাকে। এয়ারটেল গ্রাহকগন ৭৮৬ এবং অন্যান্য অপারেটর থেকে ০১৬-৭৮৬০০৭৬৮ এ কল করে সেবা পেতে পারেন। তাছারা ১৫৮ এ কল করে গ্রাহকগন বিনা মুল্যে (আইভিআর ভিত্বিক) সেভা পেতে পরেন।
এয়ারটেল বাংলাদেশ লিমিটেড
| |
ধরণ | লিমিটেড |
শিল্প | মোবাইল টেলিফোনি |
প্রতিষ্ঠাকাল | ২০০৫ |
সদর দপ্তর | বাড়ি ৩৪, রোড ১৯/এ, বনানী, ঢাকা ১২১৩, বাংলাদেশ |
প্রধান ব্যক্তি | ক্রিস টোবিট , সিইও |
পণ্য | মোবাইল টেলিফোনি, জিপিআরএস, জিএসএম |
সহযোগী প্রতিষ্ঠান | Bharti Airtel ৭০% andওয়ারিদ টেলিকম ৩০% |
ওয়েবসাইট | http://www.bd.airtel.com |
কোন মন্তব্য নেই:
Write commentsThanks for your comment!!